বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ই-বাইক আনছে ওয়ালটন 

  •    
  • ৩০ এপ্রিল, ২০২১ ০০:১০

এখনও বাইক দুটির দাম নির্ধারণ করা হয়নি। তবে দেশীয় ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতা অনুযায়ী সাশ্রয়ী মূল্যে ই-বাইক বাজারজাত করা হবে। এতে দুই বছর পর্যন্ত বিনামূল্যে বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়া যাবে।

বাজারে আসছে ওয়ালটনের ইলেকট্রিক বাইক বা স্কুটার।

তাকিওন ব্র্যান্ড নামের এই ই-বাইক তৈরি করছে ওয়ালটন গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। যার প্রতি কিলোমিটারে খরচ হবে মাত্র ১০-১৫ পয়সা।

তাকিওন ইলেকট্রিক বাইকের প্রোডাক্ট ম্যানেজার কায়কোবাদ সিদ্দিকী জানান, প্রাথমিকভাবে দুইটি মডেলের ইলেকট্রিক বাইক বাজারে ছাড়বে ওয়ালটন। এগুলোর নাম তাকিওন ১.০০ এবং তাকিওন ১.২০।

এখনও বাইক দুটির দাম নির্ধারণ করা হয়নি। তবে দেশীয় ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতা অনুযায়ী সাশ্রয়ী মূল্যে ই-বাইক বাজারজাত করা হবে। এতে দুই বছর পর্যন্ত বিনামূল্যে বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়া যাবে।

তাকিওন ১.০০ মডেলের ই-বাইকে রয়েছে ১.২ কিলোওয়াট হাব মোটর। ব্যবহার করা হয়েছে নতুন প্রযুক্তির গ্রাফিন লেড এসিড ব্যাটারি। একবার ফুল চার্জে এই বাইকটি ৬০-৭০ কিলোমিটার যেতে পারবে। এর গতিবেগ হবে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার।

তাকিওন ১.২০ মডেলে ব্যবহার করা হয়েছে বশ-এর মোটর। এর পোর্টেবল লিথিয়াম ব্যাটারির ওজন মাত্র ৯ কেজি। বাইকটি এক চার্জে ৫০-৬০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে পারবে।

পরিবেশবান্ধব ও অত্যন্ত সাশ্রয়ী ওয়ালটনের ইলেকট্রিক বাইকে রয়েছে পোর্টেবল চার্জার। বাসায় ব্যবহার করা ২২০ ভোল্টের বৈদ্যুতিক লাইন থেকেই বাইকে চার্জ দেয়া যাবে।

ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম বলেন, তাকিওনের মাধ্যমে আমরা দেশীয় গ্রাহকদের ইলেকট্রিক যানবাহনে অভ্যস্ত করে তোলার উদ্যেগ নিয়েছি।

‘ভবিষ্যতে দেশের বিভিন্ন স্থানে দ্রুততম সময়ে ব্যাটারি চার্জের জন্য ফাস্ট চার্জিং স্টেশন স্থাপন করার পরিকল্পনা আছে। আশা করি এর ফলে ই-বাইক ব্যবহার করেও গ্রাহকরা দেশের যে কোনো স্থানে অনায়াসে যাতায়াত করতে পারবেন।

ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী লিয়াকত আলী বলেন, এরই মধ্যে আমরা ল্যাপটপ ও ডেস্কটপে এক্সচেঞ্জ অফার দিয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা ই-বর্জ্যের ক্ষতিকর প্রভাবের ব্যাপারে সচেতনতা তৈরির কার্যক্রম চালিয়ে আশানুরূপ সাড়া পেয়েছি। এখন আমরা পরিবেশের উপর জ্বালানি তেলের ক্ষতিকর প্রভাবের ব্যাপারে সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করছি।

এ বিভাগের আরো খবর